ফ্রিল্যান্সিং ডিজিটাল মার্কেটিং কি

ফ্রিল্যান্সিং বা ডিজিটাল মার্কেটিং হল অনলাইনের মাধ্যমে আপনি নির্দিষ্ট সেবা বা কন্টেন্ট তৈরি করার মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করা।ফ্রিল্যান্সিং এবং ডিজিটাল মার্কেটিং এক জিনিস নয়।ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করে ডলার ইনকাম করতে পারবেন।কিভাবে ইনকাম করবেন তা আজকের আর্টিকেলে আপনাদেরকে শিখিয়ে দিব ইনশাল্লাহ।

ফ্রিল্যান্সিং ডিজিটাল মার্কেটিং কি

ফ্রিল্যান্সিং ডিজিটাল মার্কেটিং কি,ইনকাম,ডলার

ফ্রিল্যান্সিং ডিজিটাল মার্কেটিং কি

কখনো ভেবে দেখেছেন কি গুগলের ফার্স্ট পেজে কাদের ওয়েবসাইট গুলো দেখায় কিংবা ইউটিউব থেকে মানুষ কিভাবে টাকা ইনকাম করে?অথবা আপনার প্রিয় ইনফ্লুয়েন্সাররা কিভাবে দারাজ অথবা অন্যান্য জনপ্রিয় কোম্পানিগুলো থেকে টাকা ইনকাম করতে পারে?

এগুলো সবই মূলত ডিজিটাল মার্কেটিং এর অন্তর্ভুক্ত।আজকের আর্টিকেলটি আমরা ফ্রিল্যান্সিং কি,ডিজিটাল মার্কেটিং কি,ডিজিটাল মার্কেটিং এর সেক্টর, ফ্রিল্যান্সিংয়ের সেক্টর এবং কিভাবে শিখব এই নিয়েই সাজিয়েছি।

ফ্রিল্যান্সিং কি?

ফ্রিল্যান্সিং হলো এমন পেশা যেখানে ইন্টারনেট ব্যবহার করে আপনি বিভিন্ন কাজ বা সেবা প্রধানের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। 

ফ্রিল্যান্সিং মূলত অন্যান্য চাকরির মতোই তবে এখানে একটিই সুবিধা রয়েছে,তা হল আপনার স্বাধীনতা।আপনি নিজের পছন্দের কাজ নিজের নির্দিষ্ট সময়সূচী মেনটেইন করে করতে পারবেন।এবং এই কাজের কোন বাধা ধরা নিয়মও নেই।আপনাকে প্রতিদিন অফিসও যেতে হবে না কেননা আপনি ঘরে বসেই আপনার ফ্রি টাইমে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং কি

ডিজিটাল মার্কেটিং হলো ইন্টারনেট বা অনলাইন-ভিত্তিক ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের পরিষেবা কিংবা পণ্যের প্রচার-প্রচারণা করা।

উদাহরণস্বরূপ,আপনি ফেসবুকে বা ইউটিউবে বিভিন্ন ধরনের এড(যেমন দারাজ) দেখতে পান।এই অ্যাডগুলো করা হয় মূলত ওই নির্দিষ্ট কোম্পানির প্রোডাক্ট সম্পর্কে জানার জন্য এবং বিক্রয় বাড়ানোর জন্য।অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন অ্যাপস কিংবা ওয়েবসাইট ব্যবহার করে এ ধরনের প্রচারণাকেই তার Digital Marketing বলা হয়। 

ফ্রিল্যান্সিং কত প্রকার 

ফ্রিল্যান্সিং এর কোন নির্দিষ্ট প্রকারভেদ নেই।তবে বিভিন্ন সেক্টরের মাধ্যমে আপনি ফ্রিল্যান্সিং কাজ করতে পারবেন।তারই মধ্যে কিছু জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং কাজ নিয়ে এখন আলোচনা করব।

আর্টিকেল রাইটিং:-ব্লগ পোস্ট,নিবন্ধ ওয়েবসাইট কন্টেন্ট, প্রযুক্তিগত লেখা কিংবা সংবদপত্রে লেখালেখি ইত্যাদি।

সম্পাদনা:-কপি সম্পাদনা, অনুবাদ করস্র মাধ্যমে আপনি ভালো ইনকাম করতে পারবেন।

ডিজাইন:-ডিজাইন হল ফ্রিল্যান্সিং এর একটি বড় সেক্টর যেখানে গ্রাফিক ডিজাইন,ওয়েব ডিজাইন, লোগো ডিজাইন কিংবা টেমপ্লেট ডিজাইন সহ অন্যান্য আরো অনেক সাবজেক্ট রয়েছে।

ডেভেলপমেন্ট:-আপনারা কি কখনো ভেবেছিলেন গুগলের মত বড় বড় ওয়েবসাইট কিংবা ফ্রি ফায়ার ফায়ার গেম এর মতো অ্যাপসগুলো আসলে কারা তৈরি করে।উত্তর হলো:-ওয়েব ডেভেলপমেন্ট,মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট বা সফ্টওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি পেশার মানুষজন।এদেরকে আমরা প্রোগ্রামার বা ডেভলপার বলে থাকে।ফ্রিল্যান্সিং এর একটি বড় সেক্টর জুড়ে ডেভলপারদের বিশাল চাহিদা রয়েছে।

মার্কেটিং:-এর মধ্যে রয়েছে সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন(SEO),সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং,কন্টেন্ট মার্কেটিং।

ভার্চুয়াল সহকারী:-কিছু কিছু বড় কোম্পানিগুলোতে ছোটখাটো কাজ যেমন ইমেইল পরিচালনা করা,গ্রাহক পরিষেবা কিংবা ডেটা এন্ট্রির মতো কাজগুলোতে লোক নেওয়া হয়ে থাকে।মজার বিষয় হচ্ছে এই কাজগুলো আপনি ওই কোম্পানিতে না গিয়ে ঘরে বসেও করতে পারবেন।এ ধরনের কাজ ভার্চুয়াল সহকারীরা করে থাকেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শুরু করব 

ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শিখব মোবাইল দিয়ে এই প্রশ্নটি আপনারা প্রায়ই করে থাকেন।ডিজিটাল মার্কেটিং এর শিখার প্রক্রিয়াতে আমি কয়েকটি ধাপে ব্যাখ্যা করব।

  • ভালো অনলাইন কোর্স খুঁজুন
  • ইউটিউবে কিংবা গুগল আপনারা যেকোনো টপিক্স নিয়ে সার্চ দিলে অসংখ্য ভিডিও কিংবা আর্টিকেল পেয়ে যাবেন।ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের কোন সেক্টর রয়েছে,তা নিয়ে আমরা একটু পর আলোচনা করব।
  • আপনার কোর্স অনুসন্ধান করা হয়ে গেলে  
  • আপনি কি কি শিখতে আগ্রহী তার একটি লিস্ট করুন।এরপর আপনি Fiver অথবা Upwork এ গিয়ে ওই কাজ সম্পর্কে সার্চ দিন।সেখানে আপনি কাজের চাহিদা এবং কতজন কাজ করছে তা দেখতে পাবেন। 
  • তাহলে আপনি ২০২৪ সালে এসে আপনার কম্পিটিশন খুব ভালোভাবে বুঝতে পারবেন।এরপর দেরী না করে ভিডিও দেখা শুরু করে দিন এবং প্রচুর পরিমাণে প্র্যাকটিস করুন।

কোর্স অনুসন্ধান এবং প্রাকটিস 

আশা করি আপনি ভালো কোর্স অনুসন্ধান করতে পারবেন।কিন্তু মনে রাখতে হবে প্র্যাকটিস না করলে যাই শিখবেন তাও ভুলে যাবেন।আপনি যদি লোগো ডিজাইনার হয়ে থাকেন,শুরুতে বিভিন্ন কোম্পানির লোগো ডিজাইন দেখে নিজে করার চেষ্টা করুন।এটা আপনার কাজের দক্ষতা অনেক গুণ বেড়ে যাবে।

ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শুরু করব 

  1. ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার জন্য সবার আগে আপনার একটি মোবাইল বা কম্পিউটার লাগবে।
  2. আপনি যে সেক্টরে(মার্কেটিং,গ্রাফিক্স ডিজাইন,ওয়েব ডেভেলপমেন্ট) কিংবা উপরে বর্নিত বাকি সেক্টরের মধ্যে যেটিতে আপনার আগ্রহ কাজ করে,আপনি যদি সেই ইউটিউবে সার্চ দিন।
  3. youtube এ আপনি অসংখ্য ফ্রী কোর্স পেয়ে যাবেন।
  4. আপনি যেটি শিখতে চাচ্ছেন শুরু থেকেই আপনার ওই কাজের ছবি কিংবা ভিডিও আপনার ফেসবুক অথবা ইউটিউব প্রোফাইলে শেয়ার করুন।এটা আপনার আগ্রহ বজায় থাকবে পাশাপাশি আপনি আপনার শুরুর কাজ এবং শেষের কাজে কতটুকু উন্নতি হলো সেটাও দেখতে পাবেন।

সবশেষে মনোবল রেখে কাজ শুরু করে দিন।কোন কাজে ব্যর্থ হলে হাল ছেড়ে দিবেন না।

ডিজিটাল মার্কেটিং করে ফ্রিল্যান্সিং

দেশে ডিজিটাল মার্কেটিং করে আপনার কাজ করার যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে।তবে ডলার বা বেশি অ্যামাউন্টের টাকা ইনকাম করার জন্য,আপনি অবশ্যই ইউরোপিয়ান অথবা আমেরিকান দেশগুলোকে টার্গেট করবেন।ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনি যে পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করবেন

  • প্রথমে আপনি আপনার একটি ফোর্টফলিও(লিংক-ইন) তৈরি করার চেষ্টা করবেন।
  • আপনি যে কাজই করবেন সেটি সেখানে আপডেট করুন।
  • এরপর Upwork জব অফার করলে, সরাসরি আপনার কাজের বর্ণনা সহ পোর্টফুরিয়ে তুলে ধরুন।
  • এছাড়াও,আপনি fiver এবং অন্যান্য মার্কেটপ্লেসগুলোতে আপনার প্রোফাইল তৈরি করুন।সেখানে বিদেশি বায়াররা আপনাকে কাজের জন্য অফার করবে।

এখন আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে কোন সেক্টরে কাজ শিখলে আমি দ্রুত কাজ পাব।ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিভিন্ন সেক্টর সম্পর্কে আমরা এখন জেনে নিই

ডিজিটাল মার্কেটিং এর সেক্টর

ডিজিটাল মার্কেটিং-এর বেশ কিছু জনপ্রিয় সেক্টর রয়েছে।

সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন (SEO)

আপনি যদি গুগলের ফার্স্ট পেজে আপনার ওয়েবসাইট র‍্যাংক করাতে চান বা আপনার পোস্টগুলি দেখতে চান,তাহলে আপনাকে অবশ্যই SEO শিখতে হবে।SEO শিখে আপনি ইংলিশ ওয়েবসাইট তৈরি করার মাধ্যমে ইন্টারন্যাশনাল লগইন ও করতে পারবেন। 

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং

বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় সেক্টর হলো সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম (ফেসবুক,টুইটার এবং ইনস্টাগ্রাম) ব্যবহার করে আপনার পণ্য বা অন্যান্য কোম্পানির পণ্যগুলো প্রচার করা।

পে-পার-ক্লিক (PPC) বিজ্ঞাপন

আপনি গুগলের বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ঢুকলে দেখতে পাবেন সেখানে অটোমেটিক অ্যাড শো করে।গুগল অ্যাডওয়ার্ডস এবং বিং অ্যাডসের মতো প্ল্যাটফর্মগুলিতেও বিজ্ঞাপন তৈরি করার মাধ্যমে আপনি প্রতি ক্লিকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

কন্টেন্ট মার্কেটিং

আপনি যদি আপনার লেখার মাধ্যমে দর্শকদের আকর্ষণ তৈরি করতে পারেন,তাহলে আপনি বিভিন্ন পত্রিকা কিংবা অন্যান্য ফ্ল্যাট ফ্রমে আপনার কন্টেন্ট বিক্রিও করতে পারবেন। 

ইমেইল মার্কেটিং

ইমেল মার্কেটিং বর্তমানে খুবই একটি জনপ্রিয় পরিষেবা। আপনি ইনস্টাগ্রাম আদারস প্লাটফর্মের মাধ্যমে ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথে কথা বলে খুব সহজেই মার্কেটিং এর জব পেতে পারেন। 

ফ্রিল্যান্সিং কেন করব 

স্বাধীনতা

ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হল আপনি আপনার ইন্টারেস্ট অনুযায়ী কাজ বেছে নিতে পারবেন।আপনার যে সময় কাজ করতে ভালো লাগে সেই টাইম অনুযায়ী সময়সূচী নির্ধারণ করতে পারবেন।

ডলার ইনকাম

আপনি যদি ইন্টারন্যাশনাল ব্লগিং অথবা USA,UK ইত্যাদি ইউরোপিয়ান দেশগুলোকে টার্গেট করে কাজ করেন,তাহলে অল্প সময়ের মধ্যে আপনি ভালো এমাউন্টের টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

কেননা এক ডলার বর্তমানে বাংলাদেশের ১২০ টাকার মতো।

কাজের ভিন্যতা

ফ্রিল্যান্সিং এমন একটি পেশা যেখানে আপনি চাইলেই এক বা একাধিক ধরনের কাজ করতে পারবেন।যেমন আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইনার হন,আপনি চাইলে পাশাপাশি লোগো ডিজাইনও করতে পারবেন।পাশাপাশি আপনি ক্যাপকাটে ভিডিও এডিটিং শিখে ইউটিউবে আপলোড করতে পারবেন।অর্থাৎ আপনি একই সময় অনেকগুলো কাজ একসাথে ম্যানেজ করতে পারবেন এবং টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বাড়ানো

যে সকল শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় থাকতে আপনাদের লিংক-ইন প্রোফাইল অথবা ভালো ফোর্টফোলিও তৈরি করতে চান,সেখানে আপনারা আপনাদের নিজস্ব চ্যানেল অথবা নিজস্ব ওয়েবসাইটের নাম উল্লেখ করতে পারেন।ভাবুন যখন কোন কোম্পানি আপনার অনলাইনে এই স্কিল গুলো দেখবে, অটোমেটিক আপনাকে জবে নেওয়ার সম্ভাবনা অন্যান্যদের থেকে বেড়ে যাবে। 

তাই আপনি যদি একজন শিক্ষার্থী হয়ে থাকেন,আপনার দক্ষতা বাড়ানোর জন্য ফ্রিল্যান্সিং একটি বেস্ট অপশন।

ডিজিটাল মার্কেটিংএর কিছু সুবিধা

ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি বড় সুবিধা হল,এখানে আপনি একবার কাজ করলে অনেক সময় ধরেই ওই কাজটি থেকে টাকা আসতে থাকে।যেমন আপনি যদি ইউটিউবে ভিডিও অনেক আগে পোস্ট করে থাকেন,তবুও সেই পোস্টে যতদিন অ্যাড থাকবে আপনি তার থেকে একটি ভালো পরিমাণে ইনকাম পাবেন। 

এছাড়া বসে রিলাক্সে কাজ করা এবং সারা পৃথিবী জুড়ে কাজ করার সুবিধাতো রয়েছই।

FAQ

ডিজিটাল মার্কেটিং করতে কি কি লাগে?

তিনটি জিনিস দরকার হয় 

  • ইন্টারনেট 
  • একটি ভালো মোবাইল বা কম্পিউটার
  • সবশেষ আপনার স্কিল 

ফ্রিল্যান্স ডিজিটাল মার্কেটিং করে কত টাকা আয় করা যায়?

অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সাররা এটার মার্কেটিং এর মাধ্যমে ১০০০ থেকে ১০০০০ ডলার মাচ ইনকাম করতে পারেন।

ফ্রিল্যান্স ডিজিটাল মার্কেটিং কি ভালো?

বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং সবচেয়ে ভালো জব সেক্টরের মধ্যে একটি।

ফ্রিল্যান্স ডিজিটাল মার্কেটিং করা যাবে কি?

হ্যাঁ অবশ্যই যাবে।

ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে বাংলাদেশের কি সুবিধা হচ্ছে?

ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে বাংলাদেশে বসবাসকারী লোকজনের সবচেয়ে বড় সুবিধা গুলো হলো:

ফ্রিল্যান্সিং এর সুবিধা 

  • কম সময়ে ডলার ইনকাম 
  • কাজের স্বাধীনতা 
  • একাধিক কাজ করার সুযোগ 
  • পড়ালেখার পাশাপাশি কাজ করার সুযোগ 
  • নিজের পছন্দ অনুযায়ী বেতনে কাজ করা

 ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে মাসে কত টাকা আয় করা যায়?

আপনি কাজের অভিজ্ঞতার স্তর,কাজের ধরন এবং কত ঘন্টা কাজে আপনি ব্যয় করেন সেটার উপর নির্ভর করে আপনার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

অভিজ্ঞ ফ্রিল্যান্সাররা প্রতিমাসে ১ হাজার ডলার থেকে ১০ হাজার ডলার পর্যন্ত আয় করতে পারে।

ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আমরা কি কি কাজ করতে পারি?

ফ্রিল্যান্সিং এর কয়েকটি কাজ হল:-

  • কন্টেন্ট রাইটিং
  • ওয়েব ডেভলপমেন্ট
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • লোগো ডিজাইন 
  • সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং  
  • ইমেল মার্কেটিং ইত্যাদি 

ফ্রিল্যান্সিং কোর্স করতে কত টাকা খরচ হবে?

ফ্রিল্যান্সিং এর অসংখ্য কোর্স youtube এ ফ্রি রয়েছে।আপনি চাইলে পুরাতন কোর্সগুলো ১০০ থেকে ৮ হাজার টাকার মধ্যে কিনতে পারেন।

আর নতুনভাবে মানসম্মত প্ল্যাটফর্মে যদি কোর্স করতে চান,তার খরচ ১০ হাজার টাকার বেশি হতে পারে।

Please Share this On:

Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url